ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী Quiz

ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী Quiz
ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী একটি পরীক্ষার বিষয় হিসেবে আলোচনা করা হচ্ছে যা ক্রিকেটের সীমিত ওভারের ম্যাচে বৃষ্টি বা অন্য বাধার কারণে দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর নির্ধারণের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এই কুইজে প্রশ্নগুলো ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে পদ্ধতির মূল ধারণা, এর উদ্দেশ্য, প্রথম ব্যবহার, এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে এর কার্যকারিতা সম্পর্কিত। শিক্ষার্থীরা এই কুইজের মাধ্যমে প্রক্রিয়াটি, এর প্রতিষ্ঠাতা এবং আধুনিক ক্রিকেটে এর গুরুত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা লাভ করবে।
Correct Answers: 0

Start of ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী Quiz

1. ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী কি উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়?

  • এটি প্রথম দলের রান প্রতিস্থাপনে ব্যবহৃত হয়।
  • এটি খেলাধুলার সময়সূচী পরিবর্তনের জন্য তৈরি হয়।
  • এটি বৃষ্টির কারণে খেলাধুলায় বিরতি হলে দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য নির্ধারণে ব্যবহৃত হয়।
  • এটি পেস বোলারদের জন্য একটি নতুন নিয়ম।

2. ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতির মূল স্রষ্টা কে?

  • টনি লুইস
  • ফ্র্যাঙ্ক ডাকওয়ার্থ
  • জন স্মিথ
  • স্টিভেন স্টার্ন


3. ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতির প্রথম ব্যবহার কখন হয়েছিল?

  • ২৫ জুন ২০০০
  • ১ জানুয়ারী ১৯৯৭
  • ১৫ মার্চ ১৯৯৮
  • ৩০ এপ্রিল ১৯৯৬

4. ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতি কেন চালু হয়েছিল?

  • বৃষ্টির সময় দ্বিতীয় দলের জন্য এক ন্যায়সঙ্গত লক্ষ্য নির্ধারণের জন্য
  • পয়েন্ট সিস্টেম উন্নত করার জন্য
  • খেলাধুলায় সমান সুযোগ তৈরির জন্য
  • প্রথম দলের লক্ষ্য বাড়ানোর জন্য

5. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতির প্রধান ধারণা কী?

  • এটি খেলার নিয়মাবলী পরিবর্তন করার একটি পদ্ধতি।
  • এটি একাদশের পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োগ করা হয়।
  • এটি উভয় দলের জন্য প্রাপ্য সম্পদ বিবেচনায় এনে লক্ষ্য স্কোর গণনা করে।
  • এটি ম্যাচের সময়সূচী ঠিক করার জন্য ব্যবহৃত হয়।


6. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি লক্ষ্য স্কোর কিভাবে সংশোধন করে?

  • এটি প্রথম দলের স্কোরকে সর্বদা বৃদ্ধি করে।
  • এটি ম্যাচের সময় শুধুমাত্র রান গুনে।
  • এটি উভয় দলের জন্য উপলব্ধ সম্পদ বিবেচনায় লক্ষ্য স্কোর সামঞ্জস্য করে।
  • এটি মাত্র দুই দলের মধ্যে তুলনা করে না।

7. প্রথম দলের ইনিংসে বিরতি হলে কী হয়?

  • প্রথম দলের ইনিংস শেষ হয়
  • দ্বিতীয় দলের জন্য লক্ষ্য স্কোর কমে
  • বিরতি পরে আবার নতুন ইনিংস শুরু হয়
  • দ্বিতীয় দলের জন্য লক্ষ্য স্কোর বাড়ে

8. দ্বিতীয় দলের ইনিংসে বিরতি হলে কী হয়?

  • দ্বিতীয় দলের ইনিংসে ১০ ওভার বাড়ে
  • দ্বিতীয় দলের ইনিংসে কোনও পরিবর্তন হয় না
  • দ্বিতীয় দলের ইনিংসের টার্গেট কমে যায়
  • দ্বিতীয় দলের ইনিংস শুরু হয় দেরিতে


9. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি একাধিক বিরতির ক্ষেত্রে কিভাবে কাজ করে?

  • লক্ষ্য স্কোর বাড়িয়ে দেয় প্রত্যেকটি বিরতির সময়।
  • দ্বিতীয় দলের ইনিংসে প্রত্যেকটি বিরতির সময় লক্ষ্য স্কোর কমিয়ে দেয়।
  • দ্বিতীয় দলের ইনিংসে বিরতি হলে লক্ষ্যের কোন পরিবর্তন হয় না।
  • সমস্ত বিরতির পর লক্ষ্য স্কোর একই রাখে।

10. ২০১৪ সালে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতি কে হালনাগাদ করেন?

  • টনি লুইস
  • ফ্রাঙ্ক ডাকওয়ার্থ
  • শেন ও`ডোয়ার্ড
  • স্টিভেন স্টার্ন

11. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতির আধুনিক ক্রিকেটে গুরুত্ব কী?

  • এটি কেবল প্রথম দলের জন্য লাভজনক।
  • এটি টুর্নামেন্টের পদ্ধতিকে পরিবর্তন করে।
  • এটি ম্যাচের ফলাফল বাতিল করে।
  • আধুনিক ক্রিকেটে এটি একটি সুবিচার নিশ্চিত করে।


12. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতির জন্য ব্যবহৃত সূত্র কী?

  • যোগফল সূত্র
  • গুনফল সূত্র
  • এক্সপোনেনশিয়াল সম্পর্ক
  • সমানুপাতিক সূত্র

13. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি একটি সমান স্কোর পরিস্থিতিতে কী সাহায্য করে?

  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে সাহায্য করে
  • ট্রফি বিতরণে ব্যবহৃত হয়
  • মাইনাস স্কোর বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে
  • প্রথম দলের জন্য রান খোঁজার প্রক্রিয়া

14. প্রথম ইনিংসের কোন দেরির কারণে কি লক্ষ্য স্কোর পরিবর্তন হয়?

See also  নতুন বল ব্যবহারের নিয়মাবলী Quiz
  • প্রথম ইনিংসের আগে আগে লক্ষ্য পরিবর্তন হয়
  • প্রথম ইনিংসে সময় বন্ধ হলে লক্ষ্য পরিবর্তন হয়
  • প্রথম ইনিংসে দেরি হলে লক্ষ্য পরিবর্তন হয়
  • প্রথম ইনিংসের মধ্যে লক্ষ্য পরিবর্তন হয়


15. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি প্রথম দলের ব্যাটিং শৈলী কিভাবে বিবেচনা করে?

  • প্রথম দলের ব্যাটিং শৈলী অগ্রাহ্য করা হয় এই পদ্ধতিতে।
  • প্রথম দলে ব্যাট করা পরিবর্তিত কারণে লক্ষ্য স্কোর পুনর্বিন্যাস করা হয়।
  • লক্ষ্য স্কোর প্রতি ওভারের পরিমাণের ক্ষতি হয় না।
  • প্রথম দলের বিজয় নিশ্চিত করতে লক্ষ্য স্কোর কমানো হয়।

16. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতিতে সম্পদের ভূমিকা কী?

  • ম্যাচের ফলাফল ঘোষণা করা
  • খেলোয়াড়দের গতি পরিমাপ করা
  • সম্পদের সংকট নির্ধারণ করা
  • পিচের অবস্থান বিশ্লেষণ করা

17. যদি লক্ষ্য স্কোর বাড়ানোর এবং কমানোর জন্য বিবিধ বিরতি ঘটে তবে কী হয়?

  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর অপরিবর্তিত থাকবে।
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর উল্টোদিকে যাবে।
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর কমতে পারে।
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর বেড়ে যাবে।


18. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি দ্বিতীয় দলের ইনিংসে একাধিক বিরতির ক্ষেত্রে কীভাবে পরিচালনা করে?

  • দ্বিতীয় দলের ইনিংসে লক্ষ্য স্কোর কমিয়ে দেয়।
  • দ্বিতীয় দলের ইনিংসে লক্ষ্য স্কোর প্রতিবার ছাড়িয়ে যায়।
  • দ্বিতীয় দলের ইনিংসে লক্ষ্য স্কোর অক্ষুণ্ন রাখে।
  • দ্বিতীয় দলের ইনিংসে লক্ষ্য স্কোর বাড়ায়।

19. আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতির গুরুত্বপূর্ণতা কী?

  • এটি পুরো ম্যাচের সময়সূচি পরিবর্তন করে।
  • এটি বৃষ্টির কারণে ম্যাচে লক্ষ্য স্কোর নির্ধারণ করে।
  • এটি ইনিংসের উইকেট হারানোর সংখ্যা নির্ধারণ করে।
  • এটি দলগুলোর জন্য অতিরিক্ত ইনিংস তৈরি করে।

20. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতির রক্ষণাবেক্ষণকারী কে?

  • স্টিভেন স্টার্ন
  • ফ্রাঙ্ক ডাকওয়ার্থ
  • টনি লুইস
  • জন স্মিথ


21. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি কবে হালনাগাদ হয়েছিল?

  • 2010
  • 2000
  • 2014
  • 1995

22. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতির প্রধান সুবিধা কী?

  • এটি প্রথম দলের জন্য একটি সহজ লক্ষ্য নির্ধারণ করে
  • এটি খেলোয়াড়দের স্কোর বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়
  • এটি দ্বিতীয় দলের জন্য একটি ন্যায়সঙ্গত লক্ষ্য নির্ধারণ করে
  • এটি ভৃষ্টির ফলে ম্যাচ বাতিল করে

23. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি একটি সমান স্কোর পরিস্থিতি কিভাবে পরিচালনা করে?

  • সমান স্কোরে পছন্দ করে
  • প্রথম দলের স্কোর বাড়ায়
  • পয়েন্ট যোগ করে
  • দ্বিতীয় দলের স্কোর কমায়


24. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতির সূত্র লক্ষ্য স্কোর গণনা করার জন্য কীভাবে কাজ করে?

  • দ্বিতীয় দলের জন্য লক্ষ্য স্কোর গণনা করা
  • খেলার সময়সীমা বাড়ানো
  • অধিনায়ক পরিবর্তনের পদ্ধতি নির্ধারণ করা
  • প্রথম দলের জন্য গড় রান নির্ধারণ করা

25. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি কি টি20 ক্রিকেটে ব্যবহার করা যাবে?

  • না, এটি সীমিত ওভারের খেলার জন্য নয়।
  • হ্যাঁ, এটি টি20 ক্রিকেটে ব্যবহার করা যাবে।
  • না, এটি ক্রিকেটের অন্যান্য সংস্করণের জন্য প্রযোজ্য নয়।
  • না, এটি শুধুমাত্র টেস্ট ক্রিকেটে ব্যবহার হয়।

26. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতির গ্রহণের জন্য আইসিসির ভূমিকা কী?

  • আইসিসি এই পদ্ধতিকে অকার্যকর ঘোষণা করেছে।
  • আইসিসি এই পদ্ধতি তৈরি করে ২০১৪ সালে।
  • আইসিসি এই পদ্ধতিকে গ্রহণ করেছে ১৯৯৯ সালে।
  • আইসিসি এটি প্রথম ব্যবহার করে ১৯৯৭ সালে।


27. প্রথম ইনিংস শুরু হওয়ার আগে দেরি হলে কী হয়?

  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্যমাত্রা পরিবর্তন হয় না
  • প্রথম দলের ইনিংস বাতিল হয়
  • দ্বিতীয় দলের ইনিংস আগে শুরু হয়
  • খেলার সময় বাড়ানো হয়

28. ডাকওয়ার্থ লুইস-স্টার্ন পদ্ধতি দ্বিতীয় দলের ইনিংসে একাধিক বিরতির ক্ষেত্রে কীভাবে কাজ করে?

  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর অপরিবর্তিত থাকবে।
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর নিচে যাবে।
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর অর্ধেক হয়ে যাবে।
  • দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর বৃদ্ধি পাবে।

29. ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী কোন উদ্দেশ্যে ক্রিকেটে ব্যবহৃত হয়?

  • প্রথম দলের রান গুণনায় সাহায্য করতে ব্যবহৃত হয়।
  • ক্রিকেটের বল কাজের সঠিকতা বাড়াতে ব্যবহৃত হয়।
  • বৃষ্টি বা অন্য বাধার কারণে দ্বিতীয় দলের লক্ষ্য স্কোর নির্ধারণে ব্যবহৃত হয়।
  • খেলার সময় সীমা প্রয়োগ করতে ব্যবহৃত হয়।


30. ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী প্রথম কবে প্রচলিত হয়েছিল?

  • ২০০০ সালের ১ জানুয়ারি
  • ১৯৯৫ সালের ১ জানুয়ারি
  • ২০০৩ সালের ১ জানুয়ারি
  • 1997 সালের ১ জানুয়ারি
See also  অঙ্গবিকৃতির নিয়মাবলী Quiz

আপনার কুইজ সম্পন্ন হয়েছে!

বহু ধন্যবাদ আমাদের ‘ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী’ কুইজে অংশগ্রহণ করার জন্য। এই কুইজের মাধ্যমে আপনি সঠিকভাবে ডিএলএস আইন সম্পর্কে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেয়েছেন। আপনি হয়তো জানেন হলেন, এই নিয়মগুলি ম্যাচে বৃষ্টির জন্য উন্মুক্ত কিছু দিক একাধিকবার ব্যবস্থা করে, যা ক্রিকেটের খেলাকে আরও সুষ্ঠু এবং ফেয়ার করে তোলে।

অভিজ্ঞ ক্রিকেটপ্রেমীরা জানেন, ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী কিভাবে খেলার ফলাফলকে প্রভাবিত করতে পারে। কুইজটি শেষ করার মাধ্যমে, আপনি নিশ্চিতভাবেই বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে দক্ষতা বৃদ্ধি করেছেন। আপনি মূল বিষয়গুলি যেমন রান হিসাব, ম্যাচ পুনরুদ্ধার এবং সময় সামঞ্জস্যের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সম্পর্কে জানতে সক্ষম হয়েছেন।

আপনার আগ্রহ আরও বৃদ্ধি পেতে আমাদের এর পরবর্তী বিভাগের দিকে নজর দিন। এখানে ‘ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী’ সম্পর্কিত আরও বিস্তারিত তথ্য রয়েছে, যা আপনার ক্রিকেট সম্পর্কিত জ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করবে। ক্রিকেটের এই জটিল নিয়মাবলী সম্পর্কে জেনে আপনার ম্যাচ উন্নত করুন এবং খেলোয়াড়দের সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাকে সমর্থন দিন।


ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী

ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী পরিচিতি

ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী, যা সংক্ষেপে DLS নিয়মাবলী নামে পরিচিত, একটি গণনা পদ্ধতি যা ক্রিকেট খেলায় বৃষ্টি বা অন্যান্য বাধা জন্য ওয়ানডে এবং টি-২০ ম্যাচের ফলাফল নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়। তা মূলত দুটি খেলোয়াড়, টনি ডাকওয়ার্থ এবং পিটার লুইসের দ্বারা ১৯৯৭ সালে তৈরি করা হয়। এটি সঠিকভাবে ম্যাচের পরিস্থিতি এবং রান শতক প্রাপ্তি নির্ধারণের জন্য একটি বিশ্লেষণাত্মক পদ্ধতি ব্যবহার করে।

DLS নিয়মাবলীর প্রয়োগের প্রক্রিয়া

DLS নিয়মাবলী প্রয়োগের সময়, প্রথমে খেলা চলাকালীন ব্যাটিং দলের কার্যকরী উইকেট এবং বর্তমানে রান কত তা বিবেচনায় নেওয়া হয়। দ্বিতীয়ত, বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ হওয়ার পর, পুনরায় খেলা শুরু হলে বাকি নির্ধারিত ওভার এবং রান স্কোর করা কত প্রয়োজন, তা নির্ণয় করা হয়। এই পদ্ধতি একটি বিশেষ টেবিল ব্যবহার করে বৈকল্পিক রান লক্ষ্যমাত্রা তৈরি করে।

সঠিক রান নির্ধারণের জন্য DLS টেবিল

DLS নিয়মাবলী সঠিক রান নির্ধারণের জন্য একটি নির্দিষ্ট টেবিল ব্যবহার করে। এই টেবিল প্রতিটি দলের জন্য খেলোয়াড় সংখ্যা, উদ্বায়ী ওভার এবং প্রাপ্ত রানকে বিবেচনা করে। যখন খেলা পুনরায় শুরু হয়, তখন টেবিল থেকে তথ্য নেওয়া হলে ট্র্যাক করা উইকেট কিংবা বাকি ওভারের উপর নির্ভর করে নতুন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এর ফলে, সামগ্রিক পারফরম্যান্সের তুলনা সহজ হয়।

DLS নিয়মাবলীর সুবিধা ও অসুবিধা

DLS নিয়মাবলীর সুবিধা হলো এটি বৃষ্টির কারণে ক্ষতি কমাতে সাহায্য করে এবং ম্যাচের উপর প্রভাব কমায়। এটি প্রতিযোগিতার পরিস্থিতি বজায় রাখতে কার্যকর। তবে, কিছুকিছু ক্রিকেটার এবং বিশ্লেষক এই নিয়মের জটিলতা নিয়ে অসন্তুষ্ট। তারা মনে করেন, এটি কখনো কখনো ঠিকমতো পরিস্থিতির প্রতিফলন ঘটাতে পারে না।

DLS নিয়মাবলী ব্যবহারকারীদের প্রতিক্রিয়া

DLS নিয়মাবলী নিয়ে বিভিন্ন ক্রিকেটার, সমর্থক এবং বিশ্লেষকদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া মিশ্রিত। অনেকের মতে, এটি সঠিক এবং কার্যকর। আবার, কিছু খেলোয়াড় মনে করেন যে এটি ম্যাচের প্রশংসনীয়তা এবং উত্তেজনা কমাতে পারে। একটি উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতিতে, প্রথাগত পদ্ধতি ছেড়ে এই পদ্ধতির প্রভাব বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়।

What is ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী?

ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী হলো একটি পরিসংখ্যানিক পদ্ধতি যা সংকটজনক আবহাওয়ার কারণে ক্রিকেট ম্যাচের ওপর প্রভাব ফেললে ম্যাচের ফলাফল নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়। এই নিয়মাবলীর মূল উদ্দেশ্য হলো ম্যাচের সঠিক ফলাফল নির্ধারণ করা, যখন পূর্ণ ম্যাচ খেলা সম্ভব না হয়।

How does ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী work?

ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী কাজ করে ম্যাচের বৃষ্টির পর কিভাবে রান দরকার তা নির্ধারণের মাধ্যমে। এটি একটি পাইপলাইন তৈরি করে যা খেলার সময়, উইকেট এবং রান সংক্রান্ত তথ্যের ভিত্তিতে নতুন লক্ষ্য স্থির করে। শক্তিশালী গাণিতিক ফর্মুলা ব্যবহার করে পূর্ববর্তী ইনিংসে প্রদত্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে এটি গণনা করে।

Where is ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী used?

ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী আন্তর্জাতিক এবং ঘরোয়া ক্রিকেট ম্যাচ উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহৃত হয়। এটি বিশেষ করে ওয়ানডে এবং টি-২০ ফর্মেটের জন্য কার্যকর, যেখানে বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ হয়ে যেতে পারে এবং নতুন লক্ষ্য স্থির করতে হয়।

When was ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী introduced?

ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী ১৯৯৭ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যবহৃত হয়। এই নিয়ম টি ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানী পিটার ডাকওয়ার্থ এবং অ্যাড্রিয়ান লুইস দ্বারা তৈরি হয়েছিল।

Who developed ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী?

ডাকওয়ার্থ লুইস নিয়মাবলী পিটার ডাকওয়ার্থ এবং অ্যাড্রিয়ান লুইস প্রণয়ন করেছিলেন। তারা পরিসংখ্যান ও গাণিতিক মডেলিং ব্যবহার করে এ নিয়ম তৈরি করেন, যা ক্রিকেটে খেলার ফলাফল স্থির করতে সাহায্য করে।

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *